সংগৃহীত ছবি
                                    ইরানের প্রেসিডেন্ট ইব্রাহিম রাইসি হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত হয়ে নিহত হয়েছেন। তাকে বহনকারী হেলিকপ্টারকে ঘিরে ব্যাপক জল্পনা-কল্পনা শুরু হয়েছে। চলছে তদন্তও। এমন পরিস্থিতিতে রাইসিকে বহনকারী হেলিকপ্টারের সমস্যা নিয়ে মুখ খুলেছেন তুরস্কের পরিবহনমন্ত্রী আবদুলকাদির উরালোগলু।
তুরস্কের মন্ত্রী আব্দুলকাদির উরালোগ্লু বলেন, ইরানের প্রেসিডেন্ট ও পররাষ্ট্রমন্ত্রীকে বহনকারী হেলিকপ্টারটির সিগন্যাল সিস্টেম চালু ছিল না অথবা এটিতে তেমন কোনো ব্যবস্থা ছিল না।
তুকি পরিবহনমন্ত্রী সাংবাদিকদের বলেন, আমরা হেলিকপ্টার থেকে একটি সংকেত পরীক্ষা করেছিলাম। কিন্তু দুর্ভাগ্যবশত সম্ভবত হেলিকপ্টারটির সিগন্যাল সিস্টেমটি বন্ধ ছিল বা হেলিকপ্টারটিতে সিগন্যাল সিস্টেমই ছিল না। ফলে আমরা তাদের শনাক্ত করতে পারিনি।
তুরস্কের পরিবহন মন্ত্রণালয়ের একজন কর্মকর্তা বিবিসিকে জানান, তারা গতরাতে ইরান থেকে একটি কল পান যাতে সংকেত শনাক্ত করতে সহায়তা চাওয়া হয়। তিনি বলেন, আমরা সংকেতটি পরীক্ষা করেছি।
তিনি আরো জানান, আমরা জানি না আসলে হেলিকপ্টারটিতে অত্যাধুনিক প্রযুক্তি ছিল না নাকি এটি বন্ধ রাখা হয়েছিল। তবে নিরাপত্তা জনিত কারণে হলেও এটি বন্ধ থাকার কথা নয়। সব ধরণের বিমান, বিশেষ করে যেসব হেলিকপ্টার রাষ্ট্রীয় কর্মকর্তাদের বহন করে সেগুলোতে এই ব্যবস্থা থাকা উচিত বলেও মন্তব্য করেন তিনি।
সেন্টার ফর এভিয়েশন অ্যাক্সিডেন্ট পরিচালিত এক জরুরি গবেষণায় এ তথ্য উঠে এসেছে। এতে দেখা গেছে, ইরানের দুর্বলতার কারণে এ দুর্ঘটনা ঘটেছে।
            
                                                        
                                                        
                                                        
                                                        
                                                        
                                                        
আপনার মূল্যবান মতামত দিন: