ফাইল ছবি
                                    থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী হতে যাচ্ছেন ৩৭ বছর বয়সী পেতংতার্ন সিনাওয়াত্রা। তিনি সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও ধনকুবের থাকসিন সিনাওয়াত্রার মেয়ে।
আজ শুক্রবার (১৬ আগস্ট) দেশটির পার্লামেন্টে অনুষ্ঠিত ভোটে পেতংতার্নের পক্ষে অধিকাংশ আইনপ্রণেতা রায় দেন। ভোটাভুটি শেষে পার্লামেন্ট এই তরুণীকে হবু প্রধানমন্ত্রী হিসেবে ঘোষণা করে।
এতে পেতংতার্ন হবেন থাইল্যান্ডের সবচেয়ে কনিষ্ঠ এবং দ্বিতীয় নারী প্রধানমন্ত্রী। এর আগে দেশটির প্রথম নারী প্রধানমন্ত্রী ছিলেন তার ফুফু ইংলাক সিনাওয়াত্রা।
আন্তর্জাতিক প্রতিবেদনে বলা হয়, ফেউ থাই এবং এর অংশীদারদের পার্লামেন্টে ৩১৪টি আসন রয়েছে। পেতংতার্নকে প্রধানমন্ত্রী হওয়ার জন্য বর্তমান ৪৯৩ জন আইনপ্রণেতার অর্ধেকেরও বেশি অনুমোদনের প্রয়োজন ছিল।
আজকের ভোটে পেতংতার্নের পক্ষে ৩১৯টি ভোট পড়ে। আর বিপক্ষে ভোট পড়েছে ১৪৫টি। এতে তিনি সংখ্যাগরিষ্ঠতা পেয়ে বিতর্ক ছাড়াই প্রধানমন্ত্রিত্বের জন্য মনোনীত হন।
প্রসঙ্গত, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী স্রেথা থাভিসিনের বিরুদ্ধে দুর্নীতি প্রশ্রয় দেওয়ার অভিযোগ উঠে। বিষয়টি সাংবিধানিক আদালতে গড়ায়। আদালত নৈতিকতার নিয়ম লঙ্ঘনের অপরাধে গত বুধবার তাকে পদচ্যুত করেন। কিন্তু ফেউ থাই পার্টি সংসদে সংখ্যাগরিষ্ঠ হওয়ায় তাদের নেতাই প্রধানমন্ত্রী হওয়া স্বাভাবিক ছিল। সংসদের ভোটাভোটির আগে পার্টি অন্যতম নেত্রী পেতংতার্নকে প্রধানমন্ত্রী পদের জন্য মনোনীত করে।
            
                                                        
                                                        
                                                        
                                                        
                                                        
                                                        
আপনার মূল্যবান মতামত দিন: